Fascination About পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

গোলাপ গাছ প্রতিস্থাপনের উপযুক্ত সময়:

Textual content size A A A Coloration C C C C কনটেন্টটি শেয়ার করতে ক্লিক করুন

১. এই ফল ক্যারোটিন সমৃদ্ধ থাকায় চোখ ভালো রাখে।

৩-৬ বছরের গাছে ৫০-৬০ কেজি গোবর সার, ৩৫০ গ্রাম ইউরিয়া, ৩০০ গ্রাম টিএসপি ও ৩০০ গ্রাম এমওপি প্রয়োগ করতে হবে

ড্রাগন ফলের কাটিং চারা রোপনের ১ বছর থেকে ১৮ মাস বয়সে ফল সংগ্রহ করা যায়। গাছে ফুল ফোঁটার মাত্র ৩৫-৪০ দিনের মধ্যেই ফল খাওয়ার উপযুক্ত হয়।

পাতায় পোড়া ভাব: পটাশিয়াম এর অভাবে পাতার শিরার মাঝে হলুদ হয়ে যায়।

গাছের রোপণ ও পরিচর্যা : উন্নত কাঙিক্ষত জাতের কলম করা গাছ রোপণ করে গাছে কাঠি বা খুঁটি দিয়ে সোজা করে রাখতে হবে। তাতে গাছ হেলে পড়া বা নড়ে গিয়ে দুর্বল হওয়া রোধ হবে। প্রয়োজনে গাছের অপ্রয়োজনীয় কিছু ডাল বিশেষ করে ওপরের দিকে বেশি বাড়ন্ত ডাল কমিয়ে গাছকে বেশি উঁচু না করে পাশে বাড়তে সহায়তা দিতে হবে। গাছের আকার বেশি ছোট হলে অপেক্ষাকৃত ছোট টবে বা সিমেন্টের পরিত্যক্ত তৈরি ব্যাগে কিছু সময় সংরক্ষণ করে পরবর্তীতে বড় হলে তা পর্যায়ক্রমে বক্স/বড় টবে রোপণ করা ভালো। টবে সংরক্ষিত গাছ সরাসরি ছাদে না রেখে নিচে এক সারি ইটের ওপর বসানো দরকার। তাতে টবের অতিরিক্ত পানি সহজে বের হবে, ছাদের জন্য ভালো হবে। ড্রামে সংরক্ষিত গাছে রোদের তাপে বেশি গরম হয়। এজন্য চট/ছালা দিয়ে ড্রামের চারধার ঢেকে দিলে তা অনেকটা রোধ হবে। গাছে পানি সেচ দেয়ার ফলে উপরিভাগের মাটি শক্ত হয়ে চট ধরে। মাঝে মাঝে নিড়ানি দিয়ে ওপরের স্তর ভেঙে দেয়া হলে তা রোধ হবে। এ ব্যবস্থায় আগাছা দমন করা যাবে ও ভেতরে বায়ু চলাচল সুবিধা হবে। খরা মৌসুমে দীর্ঘমেয়াদি বড় গাছের গোড়ার চার ধারে শুকনা কচুরিপানা বা খড়কুটা, শুকনো পাতা দিয়ে মালচিং দেয়া হলে রস সংরক্ষিত থাকবে, ঘাস গজানো রোধ হবে এবং পরে এগুলো পচে খাদ্য হিসেবে কাজে লাগবে।

গ. ৩য় স্তর ২-৩ ইঞ্চি পুরু করে নারিকেলের ছোবড়ার টুকরা অথবা নারিকেলের ছোবড়া দিয়ে সাজানো;

১২. বর্ষাকালে গোলাপ গাছে ফাঙ্গাস লাগার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়। তাই নিয়মিত ছত্রাকনাশক আর কীটনাশক প্রয়োগ করতে হবে। মাসে ৩ বার পরপর (সাফ, ম্যানসার, ব্যাভিস্টিনের মতো) ছত্রাকনাশক স্প্রে করতে হবে গাছে।

পুষ্টিমূল্য : ড্রাগন ফলের ১০০ গ্রামের মধ্যে ৫৫ গ্রাম থাকে ভক্ষণযোগ্য। প্রতি ১০০ গ্রাম ড্রাগন ফলে থাকে পানি ৮০ থেকে ৯০ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ৯ থেকে ১৪ গ্রাম, প্রোটিন ০.১৫ থেকে ০.৫ গ্রাম, চর্বি ০.১ থেকে ০.৬ গ্রাম, আঁশ ০.৩ থেকে ০.৯ গ্রাম, অ্যাশ ০.৪ থেকে ০.৭ গ্রাম ও ক্যালরি ৩৫ থেকে get more info ৫০। এ ছাড়া খনিজ ও ভিটামিনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো­ ক্যালসিয়াম ৬-১০ মিলিগ্রাম, আয়রন ০.৩-০.৭ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ১৬-৩৬ মিলিগ্রাম, নায়াসিন ০.

মা হচ্ছেন ঐশ্বর্য? সত্যি চেপে রেখে বচ্চনবধূ চালিয়ে যান এই কাজ

করোণকালীন সময়ে আমাদের ফুসফুস রক্ষার্থে রক্তে অক্সিডেন্ট ধরে রাখা খুবই ‍গুরুত্বপূর্ণ। রক্তে অতিরিক্ত পরিমাণ অক্সিজেন ধরে রাখার কাজটি করে থাকে আয়রণ নামক খনিজ পদার্থ। ড্রাগন ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ খনিজ পদার্থ। ধারণা করা হয় প্রতি শত গ্রাম ড্রাগন ফলে প্রায় ২গ্রাম আয়রণ থাকে। রক্তে থাকে প্রচুর পরিমাণ আয়রন এবং সেই আয়রণ রক্তে মধ্যে লোহিত রক্ত কণিকা গঠন করে। আর লোহিত রক্ত কণিকা আমাদের রক্তে অক্সিজেন ধরে রাখতে সহায়তা করে থাকে। তাহলে বুঝাই যাচ্ছে পরোক্ষভাবে রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা বাড়াতে ড্রাগন ফল খুবই কার্যকারী একটি ফল।

৫ ফুট) হালকা ছায়ায় বেলে-দোআঁশ মাটিতে গোড়ার দিকের কাটা অংশ পুঁতে সহজেই চারা উৎপাদন করা যায়। ২০ থেকে ৩০ দিন পরে কাটিংয়ের গোড়া থেকে শিকড় বেরিয়ে আসবে এবং তখন কাটিং মাঠে লাগানোর উপযুক্ত হবে। তবে উপযুক্ত পরিবেশ ও প্রয়োজন অনুযায়ী কাটিং করা কলম সরাসরি মূল জমিতে লাগানো যায়।

দেশি শিমের পাতায় কালো দাগ ও ফোস্কা পড়া দেখা দিলে মেনকোজেব জাতীয় ছত্রাকনাশক স্প্রে করতে হয়। আর পাতায় হলুদ মোজাইক রোগ হলে গাছটি তুলে পুড়িয়ে ফেলতে হয়। রোগটি জ্যাসিড বা সাদা মাছির কারণে হয়। এজন্য অন্যান্য সুস্থ গাছে ইমিডাক্লোরপিড বা ফেনথিয়ন গ্রুপের কীটনাশক স্প্রে করে জ্যাসিড বা সাদামাছি নিয়ন্ত্রণ করতে হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *